বার বার ফিরে আসে কবিতার মূলবক্তব্য ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

 বার বার ফিরে আসে কবিতার মূলবক্তব্য ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

বাংলার মানুষ বার বার শোষণ ও বঞ্চনার শিকার হয়ে কীভাবে সকল অন্যায় ও অপশাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে তারই জাগরণী অগ্নিমন্ত্রের স্বরূপ নির্দেশিত হয়েছে ‘বার বার ফিরে আসে’ কবিতায়। কবির চোখে বার বার ভেসে উঠেছে রক্তে রঞ্জিত রাজপথ এবং শহিদ আসাদের রক্তমাখা শার্ট।


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, নিভৃত বাংলা ব্লগে তোমাদের স্বাগত। আজকের ব্লগে ডিগ্রি ২য় বর্ষের বাংলা জাতীয় ভাষা গ্রন্থের অন্তর্গত নির্বাচিত কবিতা অংশের ‘বার বার ফিরে আসে’ কবিতা সম্পর্কে আলোচনা করবো। বার বার ফিরে আসে কবিতার মূলভাব বা মূলবক্তব্য এবং পরীক্ষায় কমন উপযোগী কিছু অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর থাকছে আজকের ব্লগে। এর আগের পর্বগুলোতে ধারাবাহিকভাবে আত্মবিলাপ, ঐকতান, চৈতী হাওয়া, বনলতা সেন এবং ডাহুক কবিতা নিয়ে আলোচনা করেছি। চাইলে নিচের লিংক থেকে সেগুলো দেখে নিতে পারো।

 

আরও পড়ো: আত্ম-বিলাপ কবিতার মূলবক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

ঐকতান কবিতার মূলবক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

চৈতী হাওয়া কবিতার মূলবক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

বনলতা সেন কবিতার মূলবক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

ডাহুক কবিতার মূলবক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

বার বার ফিরে আসে কবিতার মূলবক্তব্য ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

সোনালী কাবিনঃ ৫ কবিতার মূলবক্তব্য ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

 

তো চলো কথা না বাড়িয়ে বার বার ফিরে আসে কবিতার মূল বক্তব্য আগে জেনে নিই।

বার বার ফিরে আসে কবিতার মূলবক্তব্য ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

বার বার ফিরে আসে কবিতার মূল বক্তব্য/ বার বার ফিরে আসে কবিতার মূলভাব/ বার বার ফিরে আসে কবিতার মূলসুর/ বারবার ফিরে আসে কবিতার ব্যাখ্যা:

সাতচল্লিশের দেশবিভাগ, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, আটান্নর সামরিক শাসন, বাষট্টির শিক্ষা কমিশন, ছেষট্টির ছয়দফা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণআন্দোলন এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ- এগুলো কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এ আন্দোলনগুলোতে বার বার গণমানুষের চেতনার প্রতীক ও স্বাধীকার আদায়ের নিশান হিসেবে রক্তাপ্লুত শার্ট ফিরে এসেছে এবং বাংলার মানুষকে বীরের জাতি হিসেবে আখ্যায়িত করতে সহায়তা করেছে। বাংলার মানুষ বার বার শোষণ ও বঞ্চনার শিকার হয়ে কীভাবে সকল অন্যায় ও অপশাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে তারই জাগরণী অগ্নিমন্ত্রের স্বরূপ নির্দেশিত হয়েছে ‘বার বার ফিরে আসে’ কবিতায়। কবির চোখে বার বার ভেসে উঠেছে রক্তে রঞ্জিত রাজপথ এবং শহিদ আসাদের রক্তমাখা শার্ট। দুইশত বছরের ব্রিটিশ শাসনের অবসানের পর ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু হয় পাকিস্তানি শাসন ও শোষণ। একের পর এক বিমাতাসূলভ আচরণ, নির্যাতন ও বঞ্চনার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ ঘটে পূর্ব বাংলার জনগণের মায়ের ভাষায় আঘাতের মাধ্যমে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে জনতার বাঁধভাঙা স্রোতে নির্বিচারে গুলি চালায় শোষকদল। জনতার বুকের তাজা রক্তে রঞ্জিত হয় রাজপথ। আন্দোলন দুর্বার গতি লাভ করে। সালাম, রফিক, জাব্বারসহ নাম না জানা অনেককে হারিয়ে অধিকার আদায় করে ঘরে ফিরে আসে বাংলার দামাল ছেলেরা। তারপর ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান এবং সবশেষে ১৯৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধ- বার বার উড্ডীন হয়েছে শহিদের রক্তে ভেজা শার্ট। বিপ্লব, বিদ্রোহ, প্রতিবাদ ও হার না মানা লড়াইয়ে আত্মত্যাগের অগ্নিমন্ত্র রক্ত নিশান শার্ট প্রেরণা যুগিয়েছে বার বার। এ শার্ট বার বার এদেশের মাঠে ময়দানে, শহরে গ্রামে, মাঠঘাট, পথে প্রান্তরে যুগে যুগে মানুষের চেতনাকে জাগ্রত করেছে। যুগে যুগে এদেশে এক মায়ের অশ্রু না শুকাতেই অন্য মায়ের বুক খালি হয়েছে, এক বধূর সংসার গড়তে না গড়তে আরেক বধূর সংসার কবরস্থানে পরিণত হয়েছে। এভাবেই রক্তের বন্যা বয়েছে এ দেশে। যেখানে অন্যায়, অসত্য, জুলুম, শোষণ, বঞ্চনা সেখানেই রক্তাপ্লুত শার্ট মুক্তিকামী গণমানুষের মুক্তির প্রতীক হিসেবে বার বার ফিরে এসেছে।

 

আরও দেখো: চৈতী হাওয়া কবিতার লাইন বাই লাইনব্যাখ্যা (ভিডিও)

আত্মবিলাপ কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

ঐকতান কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

বনলতা সেন কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

ডাহুক কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

বার বার ফিরে আসে কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

সোনালী কাবিনঃ ৫ কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

 

বার বার ফিরে আসে কবিতার অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর:

প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, এবার বার বার ফিরে আসে কবিতা থেকে পরীক্ষায় কমন উপযোগী কয়েকটি অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন তুলে ধরছি। মূল বক্তব্য আলোচনা থেকে আশাকরি সহজভাবে বুঝতে পেরেছো। এবার অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নগুলি দেখে আয়ত্ত করে নাও।

 

১। ‘বার বার ফিরে আসে’ কবিতায় কবি শামসুর রাহমান কোন ঐতিহাসিক সময়কে তাঁর কবিতায় উপজীব্য করেছেন? [জা.বি ২০১৯]

উত্তর: ‘বার বার ফিরে আসে’ কবিতায় কবি শামসুর রাহমান ১৯৬৯ সালের ঐতিহাসিক সময়কে তাঁর কবিতায় উপজীব্য করেছেন।

 

২। ‘বার বার ফিরে আসে’ কবিতাটি শামসুর রাহমানের কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত? [জা.বি ২০১৮, ২০১৫]

উত্তর: ‘বার বার ফিরে আসে’ কবিতাটি শামসুর রাহমানের ‘দুঃসময়ের মুখোমুখি’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।

 

৩। ‘বার বার ফিরে আসে’ কবিতায় স্তবক সংখ্যা কত?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় স্তবক সংখ্যা পাঁচটি।

 

৪। ‘বার বার ফিরে আসে’ কবিতায় লাজনম্র মেয়েটি কেমন ছিল?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় লাজনম্র মেয়েটি ছিল অসূর্যম্পশ্যা।

 

৫। বার বার ফিরে আসে কবিতায় ঐ ভেন্যুর মোড়ে কী হয়?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় ঐ ভেন্যুর মোড়ে সংগ্রামীদের হত্যা করা হয়।

 

৬। বার বার ফিরে আসে কবিতায় ছেলেটি এখন কোথাকার শরিক?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় ছেলেটি এখন মিছিলে শরিক।

 

৭। ‘বার বার ফিরে আসে’ কবিতায় ‘বার বার ফিরে আসে’ কথাটি কত বার ব্যবহৃত হয়েছে?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় বার বার ফিরে আসে কথাটি তিন বার ব্যবহৃত হয়েছে।

 

৮। ‘বার বার ফিরে আসে’ কবিতায় কেমন দিনগুলো বার বার ফিরে আসে?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় বিষম দামাল দিনগুলো বার বার ফিরে আসে।

 

৯। আসাদ কোন আন্দোলনে শহিদ হন?

উত্তর: আসাদ ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান আন্দোলনে শহিদ হন।

 

১০। বার বার ফিরে আসে কবিতায় ঊনসত্তরের বিদ্রোহী প্রহর কীসের প্রতীক?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় ঊনসত্তরের বিদ্রোহী প্রহর গণঅভ্যুত্থানের প্রতীক।

 

১১। বার বার ফিরে আসে কবিতায় কে বিস্ময়ে বেয়োনেট চেয়ে দেখতো?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় রাস্তায় ক্রীড়ারত ছেলেটি বিস্ময়ে বেয়োনেট চেয়ে দেখতো।

 

১২। বার বার ফিরে আসে কবিতায় ব্যাপক নিসর্গে কী ফিরে আসে?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় ব্যাপক নিসর্গে রক্তাপ্লুত শার্ট ফিরে আসে।

 

১৩। বার বার ফিরে আসে কবিতায় কবি কাকে বিশাল শহিদ মিনার বলেছেন?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় কবি সমগ্র বাংলাদেশকে বিশাল শহিদ মিনার বলেছেন।

 

১৪। বার বার ফিরে আসে কবিতায় উদ্দাম নিশানে কাদের হাত পরিণত হয়?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় উদ্দাম নিশানে সংগ্রামীদের হাত পরিণত হয়।

 

১৫। শামসুর রাহমান কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?

উত্তর: শামসুর রাহমান ১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৬। বার বার ফিরে আসে কবিতায় বর্ণিত রক্তাপ্লুত শার্টটি কার?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় বর্ণিত রক্তাপ্লুত শার্টটি শহিদ আসাদের।

 

১৭। বার বার ফিরে আসে কবিতায় বায়ান্নর কেমন পথে সংগ্রামী শহিদকে হত্যা করার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় বায়ান্নর রৌদ্রময় পথে সংগ্রামী শহিদকে হত্যা করার কথা বলা হয়েছে।

 

১৮। বার বার ফিরে আসে কবিতায় রক্তাপ্লুত শার্ট কীসের প্রতীক?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় রক্তাপ্লুত শার্ট শহিদদের প্রতীক।

 

১৯। বার বার ফিরে আসে কবিতায় কাকে লাঠিপেটা করার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় ভয়কে লাঠিপেটা করার কথা বলা হয়েছে।

 

২০। বার বার ফিরে আসে কবিতায় মিছিলে পতাকা হয় কোনটি?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় মিছিলে পতাকা হয় রক্তাপ্লুত শার্ট।

 

২১। বার বার ফিরে আসে কবিতায় কাকে লাথি মারার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় হতাশাকে লাথি মারার কথা বলা হয়েছে।

 

২২। বার বার ফিরে আসে কবিতায় স্লোগানের নিভাঁজ উল্লাসে কে মিশে যায়?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় স্লোগানের নিভাঁজ উল্লাসে মিশে যায় সজীব কিশোর।

 

২৩। বার বার ফিরে আসে কবিতায় লাজনম্র মেয়েটি কোথায় থাকতো?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় লাজনম্র মেয়েটি থাকতো আড়ালে।

 

২৪। বার বার ফিরে আসে কবিতায় গুলিবিদ্ধ সন্তানের লাশ কোথায় নেমে যায়?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় গুলিবিদ্ধ সন্তানের লাশ নেমে যায় নীরন্ধ্র কবরে।

 

২৫। বার বার ফিরে আসে কবিতায় কাদের পায়ের নিচে নব্য সভ্যতা জ্বলজ্বল করে?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় বিদ্রোহীদের পায়ের নিচে নব্য সভ্যতা জ্বলজ্বল করে।

 

২৬। বার বার ফিরে আসে কবিতায় বুক শূন্য করা গুলিবিদ্ধ লাশ কে বহন করে?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় বুক শূন্য করা গুলিবিদ্ধ লাশ বহন করে সন্তানহারা পিতা।

 

২৭। শামসুর রাহমানের বাল্য নাম (ডাক নাম) কী?

উত্তর: শামসুর রাহমানের বাল্য নাম বাচ্চু।

 

২৮। শামসুর রাহমান কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

উত্তর: শামসুর রাহমান মাহুতটুলী, ঢাকাতে জন্মগ্রহণ করেন।

 

২৯। শামসুর রাহমান মৃত্যুবরণ করেন কত সালে?

উত্তর: শামসুর রাহমান মৃত্যুবরণ করেন ২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট।

 

৩০। শামসুর রাহমান কর্মজীবনের শুরুতে কী ছিলেন?

উত্তর: শামসুর রাহমান কর্মজীবনের শুরুতে সাংবাদিক ছিলেন।

 

৩১। বার বার ফিরে আসে কবিতায় কে ধুলোর দূর্গ বানাতো?

উত্তর: বার বার ফিরে আসে কবিতায় ১৯৬৯ এর তরুণরা ধুলোর দূর্গ বানাতো।

 

৩২। শামসুর রাহমানের পিতা ও মাতার নাম কী?

উত্তর: শামসুর রাহমানের পিতার নাম মুখলেসুর রহমান এবং মাতার নাম আমেনা বেগম।

 

৩৩। শামসুর রাহমানের পৈতৃক বাড়ি কোথায়?

উত্তর: শামসুর রাহমানের পৈতৃতক বাড়ি নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার পাড়াতলী গ্রামে।

 

৩৪। শামসুর রাহমান তাঁর পিতা মাতার কত তম সন্তান?

উত্তর: শামসুর রাহমান তার পিতা মাতার চতুর্থ সন্তান।

 

৩৫। শামসুর রাহমান ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন কত সালে?

উত্তর: শামসুর রাহমনা ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন ১৯৪৫ সালে।

 

৩৬। শামসুর রাহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগের ছাত্র ছিলেন?

উত্তর: শামসুর রাহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ছাত্র ছিলেন।

 

৩৭। শামসুর রাহমান বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কী কী ছদ্মনামে লিখতেন?

উত্তর: শামসুর রাহমনা যে যে ছদ্মনামে লিখতেন সেগুলো হলো- মজলুম আদিব, সিন্দবাদ, চক্ষুষ্মান, লিপিকার, নেপথ্যে, জনান্তিকে, মৈনাক প্রভৃতি।

 

৩৮। শামসুর রাহমানের জীবনসঙ্গীর নাম কী?

উত্তর: শামসুর রাহমানের জীবন সঙ্গীর নাম জোহরা বেগম।

 

৩৯। শামসুর রাহমানের প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা কতটি?

উত্তর: শামসুর রাহমানের প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৬৬ টি।

 

৪০। শামসুর রাহমানের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের নাম লেখো।

উত্তর: শামসুর রাহমানের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের নাম হলো- প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে, রৌদ্র করোটিতে, বিধ্বস্ত নিলীমা, নিরালোকে দিব্যরথ, নিজ বাসভূমে, বন্দি শিবির থেকে, দুঃসময়ের মুখোমুখি ইত্যাদি।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post