'বলাকা' কাব্যের মূল প্রতিপাদ্য:
'ওড়ে বলাকা গগনে, সোনালি বলাকা দল,
বাঁধা নাই কোন পাখির পায়— উড়াল নিরবধি চল।'
'অন্ধকারের বুকে বিদ্যুতের রেখা টানে।'
রবীন্দ্রনাথ এই আধ্যাত্মিক উত্থানকে এভাবে প্রকাশ করেছেন:
প্রকৃতির নিয়মে চলে তার স্রোত।'
কবিতার এক স্থানে রবীন্দ্রনাথ বলেন:
রবীন্দ্রনাথ কাব্যে এই সম্পর্ককে এভাবে তুলে ধরেছেন:
অন্ধকারের বুকে বিদ্যুতের রেখা টানে।'
গতিবাদের ধারনা:
গতি সম্পর্কে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি প্রসঙ্গে কবিতার কয়েকটি লাইন তুলে ধরা যায়:
'ওড়ে বলাকা গগনে, সোনালি বলাকা দল,
বাঁধা নাই কোন পাখির পায়— উড়াল নিরবধি চল।'
প্রকৃতির নিয়মে চলে তার স্রোত।'
অন্ধকারের বুকে বিদ্যুতের রেখা টানে।'
কবিতার এক স্থানে রবীন্দ্রনাথ বলেন:
'যে পথে পৃথিবী চলিয়াছে দিনে দিনে
তারি ধূলিকণা উড়িয়া চলিয়াছে ধরণীর কিনারে।'
রবীন্দ্রনাথ প্রকৃতির সৃষ্টিশীলতাকে এভাবে তুলে ধরেছেন:
এই লাইনগুলোতে প্রকৃতির সেই চিরন্তন সৃষ্টির তাগিদ প্রতিফলিত হয়েছে।
বলাকা কাব্যের দার্শনিক প্রেক্ষাপট:
অন্ধকারের বুকে বিদ্যুতের রেখা টানে।'
রবীন্দ্রনাথ তাঁর কাব্যে সময়ের সঙ্গে গতির এই সম্পর্ককে এভাবে ব্যক্ত করেছেন:
'অন্ধকারের বুকে বিদ্যুতের রেখা টানে।'
প্রকৃতির নিয়মে চলে তার স্রোত।'
অন্ধকারের বুকে বিদ্যুতের রেখা টানে।'
গতি ও সময়ের সম্পর্ক:
প্রকৃতির নিয়মে চলে তার স্রোত।'
'অন্ধকারের বুকে বিদ্যুতের রেখা টানে।'
কবিতার একটি জায়গায় রবীন্দ্রনাথ বলেন:
অন্ধকারের বুকে বিদ্যুতের রেখা টানে।'
প্রকৃতির নিয়মে চলে তার স্রোত।'