চৈতী হাওয়া কবিতার মূলবক্তব্য ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর | নিভৃত বাংলা ।

 চৈতী হাওয়া কবিতার মূলবক্তব্য ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

চৈতী হাওয়া কবিতায় কবির প্রেমের অনুসঙ্গ হয়ে এসেছে প্রকৃতি। আর প্রকৃতির বিচিত্র সব উপাদানের মধ্যে কবি খুঁজে পেয়েছেন প্রিয়ার প্রতিরূপ।

চৈতী হাওয়া কবিতার মূলবক্তব্য ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর । নিভৃত বাংলা ।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, নিভৃত বাংলা ব্লগে তোমাদের স্বাগত। আগের পর্বগুলোতে স্নাতক ২য় বর্ষের বাংলা জাতীয় ভাষা বইয়ের নির্বাচিত কবিতা থেকে আত্ম-বিলাপ এবং ঐকতান কবিতার মূলবক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর নিয়ে আলোচনা করেছি। যদি কেউ আগের পর্বগুলো না দেখে থাকো তাহলে আগে সেগুলো দেখে নিতে পারো। আজকের পর্বে আমরা কাজী নজরুল ইসলাম রচিত চৈতী হাওয়া কবিতার মূল বক্তব্য ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরগুলো জানবো। এগুলি ভালোভাবে চর্চা করলে আশা করি তোমরা পরীক্ষায় ভালো নম্বর তুলতে পারবে। তাহলে চলো কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় ফিরে যাই।

 

আরও পড়ো: আত্ম-বিলাপ কবিতার মূলবক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

ঐকতান কবিতার মূলবক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

চৈতী হাওয়া কবিতার মূলবক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

বনলতা সেন কবিতার মূলবক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

ডাহুক কবিতার মূলবক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

বার বার ফিরে আসে কবিতার মূলবক্তব্য ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

সোনালী কাবিনঃ ৫ কবিতার মূলবক্তব্য ও অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর

 

চৈতী হাওয়া কবিতার মূল বক্তব্য/ চৈতী হাওয়া কবিতার মূলভাব/ চৈতী হাওয়া কবিতার মূলসুর/ চৈতী হাওয়া কবিতার ব্যাখ্যা: 

কোনো এক চৈত্র মাসে কবি কাজী নজরুল ইসলাম কুমিল্লার কান্দিরপাড় গিয়েছিলেন। সেখানে গোমতী নদীর তীরে ঘুরতে ঘুরতে কবির মনে পড়ে গিয়েছেল অতীত এক চৈত্রের স্মৃতি। যে স্মৃতিটা বিরহ বেদনায় কবির মনকে ক্ষতবিক্ষত করেছিল। কেননা, অতীতের কোনো এক বসন্তে কবির ভালোবাসার মানুষ, কবির প্রিয়া কবির কাছ থেকে হারিয়ে গিয়েছিল। এমনই চৈত্রের কোনো এক দিনে কবির সাথে কবির প্রিয়ার পরিচয় হয়েছিল। আবার সময়ের আবর্তে সেই বসন্তেই কবির জীবন থেকে তাঁর প্রিয়া চিরতরে হারিয়ে গিয়েছিল। প্রিয়া বিহনে কবি গোমতী নদীর তীরে কেঁদে কেঁদে অস্থির হয়েছিলেন। চৈতী হাওয়া কবিতায় অতীত স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে কবি শীতল কালো জল, ব্যথার নীলোৎপল, মহুয়া মউ, কাজল দীঘি, বেল চামেলি জুঁই, খোপায় দিতাম চাঁপা গুঁজে, ঠোঁটে দিতাম মউ প্রভৃতি রোমান্টিক উপমা কখনও প্রত্যক্ষভাবে উচ্চারণ করেছেন, আবার কখনও প্রতীকের মাধ্যমে ব্যবহার করে কবির অনুভূতি পাঠক হৃদয়ে সংক্রমিত করার চেষ্টা করেছেন। চৈতী হাওয়া কবিতায় কবির প্রেমের অনুসঙ্গ হয়ে এসেছে প্রকৃতি। আর প্রকৃতির বিচিত্র সব উপাদানের মধ্যে কবি খুঁজে পেয়েছেন প্রিয়ার প্রতিরূপ। প্রিয়াহারা কবির বেদনাবিধূর শূন্যতা কখনও কখনও আভাসিত হয়েছে রোমান্টিক বিরহবিলাস, রূপাসক্তি এবং অপ্রাপ্তিজনিত কষ্টের বর্ণিল স্রোতে। চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি অতৃপ্ত মিলনাকাঙ্ক্ষায় হৃদয় নিংড়ে রক্ত ঝরিয়েছেন। প্রিয়াকে ভালোবাসতে গিয়ে ভালোবেসেছেন প্রকৃতিকে। এজন্যই কবির প্রিয়া আর প্রকৃতি একাকার হয়ে বিশ্বপ্রকৃতির মাঝে নিজের বিরহী কামনার রঙিন লীলা বর্ণময় হয়ে উঠেছে চৈতী হাওয়া কবিতায়।

 

আরও দেখো: চৈতী হাওয়া কবিতার লাইন বাই লাইনব্যাখ্যা (ভিডিও)

আত্মবিলাপ কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

ঐকতান কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

বনলতা সেন কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

ডাহুক কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

বার বার ফিরে আসে কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

সোনালী কাবিনঃ ৫ কবিতার লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা (ভিডিও)

 

চৈতী হাওয়া কবিতার অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর: 

প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, এবার আমরা চৈতী হাওয়া কবিতা থেকে পরীক্ষায় কমন উপযোগী গুরুত্বপূর্ণ অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন কেমন হতে পারে সেগুলো জানবো। পরবর্তীতে রিভাইজ করার জন্য তোমরা পেজটি বুকমার্ক করে রাখতে পারো অথবা এখানে দেওয়া প্রতিটি প্রশ্ন ও উত্তর তোমরা নিজেদের খাতায় লিখে নিতে পারো। তাহলে চলো কথা না বাড়িয়ে চৈতী হাওয়া কবিতা থেকে অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরগুলো জেনে নিই।

 

১। চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি কার স্মৃতিচারণ করেছেন? [জা.বি-২০১৭]

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি প্রিয়ার স্মৃতিচারণ করেছেন।

 

২। চৈতী হাওয়া কবিতায় বউ কথা কও পাখি কোথায় বসে ডাকতো? [জা.বি-২০১৬]

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় বউ কথা কও পাখি হিজল শাখায় বসে ডাকতো।

 

৩। চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি কার খোঁপায় ফুল গুঁজে দিতেন?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি প্রিয়ার খোঁপায় ফুল গুঁজে দিতেন।

 

৪। চৈতী হাওয়া কবিতায় দ্বিতীয়ার চাঁদ কীসের সাথে তুলনীয়?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় দ্বিতীয়ার চাঁদ কবির প্রিয়ার কানের দুলের সাথে তুলনীয়।

 

৫। কাজী নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেন কবে?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম ২৪ মে, ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে (১১ জৈষ্ঠ্য, ১৩০৬ বঙ্গাব্দ) জন্মগ্রহণ করেন।

 

৬। কবির প্রিয়ার হাসি শুনে কে ব্যাকুল হতো?

উত্তর: কবির প্রিয়ার হাসি শুনে বকুল শাখা ব্যাকুল হতো।

 

৭। চৈতী হাওয়া কবিতায় ‘নীলোৎপল’ অর্থ কী?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় নীলোৎপল অর্থ পদ্মফুল।

 

৮। চৈতী হাওয়া কবিতায় গুমরে ওঠে কী?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় গুমরে ওঠে মন।

 

৯। চৈতী হাওয়া কবিতায় সোনার টোপায় কার ডানা ভরা থাকে?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় প্রজাপতির ডানা ভরা থাকে।

 

১০। কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কবিতা কোনটি?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কবিতা মুক্তি।

 

১১। চৈতী হাওয়া কবিতায় শূন্য ছিল কী?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় শূন্য ছিল নিতল দীঘির শীতল কালো জল।

 

১২। ‘মধুপ’ শব্দের অর্থ কী?

উত্তর: মধুপ শব্দের অর্থ মধু পান করে যে ভ্রমর।

 

১৩। চৈতী হাওয়া কবিতায় ‘কুড়িয়ে পাওয়া হার’ বলা হয়েছে কাকে?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় ‘কুড়িয়ে পাওয়া হার’ বলা হয়েছে কবির প্রিয়াকে।

 

১৪। চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি ভিড়ের মাঝে কী খুঁজতেন?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি ভিড়ের মাঝে প্রিয়ার চিরচেনা কমল পা খুঁজতেন।

 

১৫। ‘আজকে তোমার জন্মদিনে’ – কবি কার জন্মদিনের কথা বলেছেন?

উত্তর: কবি তার প্রিয়ার/ প্রেমিকার জন্মদিনের কথা বলেছেন।

 

১৬। চৈতী হাওয়া কবিতায় চৈত্রের দুপুরে কে কান্না করে?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় চৈত্রের দুপুরে কবুতর কান্না করে।

 

১৭। এ পর্যন্ত কাজী নজরুল ইসলামের প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা কতটি?

উত্তর: এ পর্যন্ত কাজী নজরুল ইসলামের প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৫১ টি।

 

১৮। চৈতী হাওয়া কবিতায় ভরা বিলে কোন পাখি নাচে?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় ভরা বিলে জলপায়রা নাচে।

 

১৯। কাজী নজরুল ইসলাম মৃত্যুবরণ করেন কবে?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম ২৯ আগস্ট, ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে (১২ ভাদ্র, ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) মৃত্যুবরণ করেন।

 

২০। চৈতী হাওয়া কবিতায় মহুয়া মউ পান করে নেশায় ঢুলছে কে?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় মহুয়া মউ পান করে মৌমাছিদের কৃষ্ণা বউ ঢুলছে।


নিভৃত বাংলা, nivrit bangla, nivrit banglaa, nivritbanglaa,


২১। কাজী নজরুল ইসলাম কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

উত্তর: কজী নজরুল ইসলাম ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

 

২২। চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি তার প্রিয়াকে কোথায় সন্ধান করেছেন?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি তার প্রিয়াকে অকুল অন্ধকারে সন্ধান করেছেন।

 

২৩। কাজী নজরুল ইসলাম ছোটবেলায় কী নামে পরিচিত ছিলেন?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম ছোটবেলায় দুখু মিয়া নামে পরিচিত ছিলেন।

 

২৪। চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি কাকে নীলোৎপল বলেছেন?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি তাঁর প্রিয়াকে নীলোৎপল বলেছেন।

 

২৫। কাজী নজরুল ইসলামের দাম্পত্য সঙ্গী কে ছিলেন?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলামের দাম্পত্য সঙ্গী ছিলেন আশালতা সেনগুপ্ত (প্রমিলা) এবং নার্গিস আসার খানম।

 

২৬। চৈতী হাওয়া কবিতায় ‘আর-না-হারা-গাঁ’ কী?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় ‘আর-না-হারা-গাঁ’ বলতে বোঝানো হয়েছে যে গ্রাম বা জনপদ আর কখনও হারিয়ে যাবে না।

 

২৭। সপ্ত পারাবার অর্থ কী?

উত্তর: সপ্ত পারাবার অর্থ সাত সমূদ্র।

 

২৮। উচাটন শব্দের অর্থ কী?

উত্তর: উচাটন শব্দের অর্থ উন্মাতাল।

 

২৯। চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি কোথায় নাও বেঁধে তাঁর প্রিয়ার অপেক্ষায় আছেন?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি পারাপারের ঘাটে নাও বেঁধে তাঁর প্রিয়ার অপেক্ষায় আছেন।

 

৩০। চৈতী হাওয়া কবিতায় বাউল হয় কে?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় বাউল হয় বউল।

 

৩১। চৈতী হাওয়া কবিতায় কার রস ফেটে পড়ে?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় জামরুলের রস ফেটে পড়ে।

 

৩২। চৈতী হাওয়া কবিতায় দ্বিতীয়ার চাঁদকে কী বলা হয়েছে?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় দ্বিতীয়ার চাঁদকে বলা হয়েছে ইহুদী দুল।

 

৩৩। চৈতী হাওয়া কবিতায় বন ঘিরে কী আসে?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় বন ঘিরে সন্ধ্যা আসে।

 

৩৪। চৈতী হাওয়া কবিতায় কোথায় শঙ্খ বাজে?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় মন্দিরে শঙ্খ বাজে।

 

৩৫। চৈতী হাওয়া কবিতায় পলাশ ফুলের গেলাস-ভরা-মউ কে পান করতো?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় পলাশ ফুলের গেলাস-ভরা-মউ পান করতো সাঁওতালিয়া বউ।

 

৩৬। চৈতী হাওয়া কবিতায় চৈতী রাতে গজল গায় কে?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় চৈতী রাতে গজল গায় বুলবুলিয়ার বর।

 

৩৭। চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি প্রিয়া কার মুখ ভেঙেছেন?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি প্রিয়া আঁধার দীঘির মুখ ভেঙেছেন।

 

৩৮। চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি এবং তাঁর প্রিয়ার মাঝে কেমন ব্যবধান?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায় কবি এবং তাঁর প্রিয়ার মাঝে সপ্ত পারাবার ব্যবধান।

 

৩৯। চৈতী হাওয়া কবিতার স্তবক সংখ্যা কতটি?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতায়র স্তবক সংখ্যা ১৫ টি।

 

৪০। চৈতী হাওয়া কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?

উত্তর: চৈতী হাওয়া কবিতাটি ছায়ানট কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।

 

৪১। কাজী নজরুল ইসলামের কোন কোন কাব্যগ্রন্থকে একত্রে কাব্যত্রয়ী বলা হয়?

উত্তর: অগ্নিবীণা, বিষের বাঁশি এবং ভাঙার গান কাব্য তিনটিকে একত্রে কাব্যত্রয়ী বলা হয়।

 

৪২। কাজী নজরুল ইসলাম জেল খেটেছিলেন কোন কবিতার জন্য?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম জেল খেটেছিলেন আনন্দময়ীর আগমনে কবিতার জন্য।

 

৪৩। সঞ্চিতা কাব্যটির রচয়িতা কে?

উত্তর: সঞ্চিতা কাব্যটির রচয়িতা কবি কাজী নজরুল ইসলাম।

 

৪৪। কোন কবিতা প্রকাশের মাধ্যমে কাজী নজরুল ইসলামের কবি খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে?

উত্তর: বিদ্রোহী কবিতা প্রকাশের মাধ্যমে কাজী নজরুল ইসলামের কবি খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে।

 

৪৫। বিদ্রোহী কবিতাটি প্রকাশিত হয় কত সালে?

উত্তর: বিদ্রোহী কবিতাটি প্রকাশিত হয় ১৯২২ সালে।

 

৪৬। কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যগ্রন্থ কতটি?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যগ্রন্থ ২২ টি।

 

৪৭। বাংলাদেশের রণসংগীত রচনা করেন কে?

উত্তর: বাংলাদেশের রণসংগীত রচনা করেন কাজী নজরুল ইসলাম।

 

৪৮। কাজী নজরুল ইসলামকে কখন ঢাকায় আনা হয়?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলামকে ১৯৭২ সালের ২৪ মে ঢাকায় আনা হয়।

 

৪৯। কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম রচনা কোনটি?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম রচনা বাউণ্ডেলের আত্মকাহিনী।

 

৫০। কাজী নজরুল ইসলাম সাহিত্য সাধনা করেছেন কত বছর?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম সাহিত্য সাধনা করেছেন ২৩ বছর।

 

৫১। কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত পত্রিকাগুলি কী কী?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত পত্রিকাগুলি হলো ধূমকেতু, নবযুগ এবং লাঙল।

 

৫২। কাজী নজরুল ইসলাম সেনাবাহিনীর কত নম্বর পল্টনে যোগদান করেছিলেন?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম সেনাবাহিনীর ৪৯ নং বাঙালি পল্টনে যোগদান করেছিলেন।

 

৫৩। কাজী নবজরুল ইসলামের সৈনিক জীবনের ব্যপ্তি ছিল কত বছরের?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলামের সৈনিক জীবনের ব্যপ্তি ছিল আড়াই বছরের।

 

৫৪। কাজী নজরুল ইসলামের পিতা ও মাতার নাম কী?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলামের পিতার নাম কাজী ফকির আহমেদ এবং মাতার নাম জাহেদা খাতুন।

 

৫৫। বাংলাদেশের জাতীয় কবি কে?

উত্তর: বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।

 

৫৬। কাজী নজরুল ইসলাম কোথা থেকে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন?

উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম গ্রামের মক্তব থেকে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন।

 

প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, এই ছিল কাজী নজরুল ইসলামের রচিত বিখ্যাত চৈতী হাওয়া কবিতার মূল বক্তব্য এবং অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর। আশাকরি পোস্টটি তোমাদের বেশ উপকারে আসবে। পোস্টটি পরবর্তীতে পড়ার জন্য পেজটি বুকমার্ক করে রাখতে পারো অথবা নিচের শেয়ার অপশন থেকে তোমার সোশালমিডিয়ায় শেয়ার করে রাখতে পারো।

2 Comments

Post a Comment
Previous Post Next Post