ভালো ছাত্র হওয়ার উপায়
সময় ব্যবস্থাপনা (Time Management):
#গুরুত্বপূর্ণ কাজের তালিকা করা:
#প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পড়াশোনার জন্য নির্ধারণ করা:
SMART লক্ষ্য নির্ধারণ পদ্ধতি খুবই কার্যকর। SMART এর অর্থ হলো:
- A (Achievable): লক্ষ্য বাস্তবসম্মত হওয়া উচিত। এমন কিছু নির্ধারণ করবেন না যা অসম্ভব।
- R (Relevant): আপনার লক্ষ্য অবশ্যই আপনার বড় লক্ষ্য বা জীবনের উদ্দেশ্যের সাথে সম্পর্কিত হতে হবে।
#দীর্ঘমেয়াদী এবং স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারণ:
একজন ভালো ছাত্রের জন্য দীর্ঘমেয়াদী এবং স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারণ করা জরুরি।
#কঠিন এবং সহজ কাজের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা:
- যেমন, "প্রতিদিন সকালে কঠিন বিষয় নিয়ে পড়বো এবং বিকালে সহজ বিষয়গুলো পড়বো।"
- যেমন, "আগামী ১০ দিনের মধ্যে ইতিহাসের অধ্যায়টি শেষ করবো।"
- যেমন, "এই সপ্তাহে যদি সবগুলো অধ্যায় শেষ করতে পারি, তবে সপ্তাহান্তে বন্ধুদের সাথে সময় কাটাবো।"
#বন্ধু ও শিক্ষকদের সাথে আলোচনা:
- যেমন, "এই সপ্তাহে ৫টি অধ্যায় শেষ করবো" এর জন্য "আজ আমাকে একটি অধ্যায় শেষ করতেই হবে"।
- যেমন, প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে পড়া শুরু করা এবং নিয়মিত বিরতি নিয়ে পড়াশোনা করা।
- যেমন, বন্ধুরা বাইরে খেলতে বা আড্ডা দিতে ডাকলেও আপনি পড়ার সময় হলে পড়াশোনায় মনোযোগ দিন।
#মোটিভেশন বা প্রেরণা ধরে রাখা:
- যেমন, সফল ব্যক্তিদের জীবনী পড়া বা তাদের পরামর্শ অনুসরণ করা আপনার অনুপ্রেরণা বাড়াতে পারে।
- যেমন, প্রতি ঘণ্টা বা দেড় ঘণ্টা পড়ার পর ১০-১৫ মিনিটের বিরতি নেওয়া।
শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষা:
শিক্ষকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ: